দীন ইসলাম: এ বছরের প্রথম তিন মাসে কানাডিয়ান সিটিজেনশীপ পেলেন ৮৪ হাজার ৭২০ জন। জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পযন্ত ২১২ টি দেশের নাগরিকদের সিটিজেনশীপ দেওয়া হয়েছে। সিটিজেন পাওয়ার ক্ষেত্রে শীর্ষে আছেন ভারতীয়রা। দেশটি’র ১৬ হাজার ৬৮ জন কানাডিয়ান সিটিজেনশীপ পেয়েছেন। শতকরা হিসেবে তারা ১৯ ভাগ সিটিজেনশীপ পেয়েছেন। এজন্য ভারতীয়দের তাদের দেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ করতে হয়েছে। সিটিজেনশীপ পাওয়ার ক্ষেত্রে এরপরই রয়েছেন ফিলিপিনসের নাগরিকরা। দেশটি’র আট হাজার ৭৩৮ জন কানাডিয়ান সিটিজেনশীপ পেয়েছেন। ভারতীয় ছাড়া শতকরা ৫৪ ভাগ যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকরা সিটিজেনশীপ পেয়েছেন। ইমিগ্রেশন, রিফিউজি, সিটিজেনশীপ কানাডা(আআরসিসি)-এর সর্বশেষ আপডেট করা ডাটা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ডাটা বলছে, ২০২২ সালে সবচেয়ে বেশি তিন লাখ ৭৩ হাজার জনকে কানাডিয়ান সিটিজেনশীপ দেওয়া হয়েছে। আইআরসিসি’র তথ্য অনুযায়ি, ২০২৩ সালের প্রথম তিন মাসে নাইজেরিয়ার তিন হাজার সাতশ’ ৬৫ জন, সিরিয়ার তিন হাজার পাঁচশ’ ৪৫ জন, পাকিস্তানের তিন হাজার দুইশ’ ৫৩ জন, ইরানের দুই হাজার সাতশ’ ৭৪ জন, চীনের দুই হাজার পাঁচশ’ ৭২ জন, যুক্তরাষ্ট্রের দুই হাজার ৪৩ জন, ইউকে’র এক হাজার পাঁচশ’ ২১ জন এবং ইরাকের এক হাজার পাঁচশ’ ছয় জন কানাডিয়ান সিটিজেনশীপ পেয়েছেন।আইআরসিসি’র লেটেস্ট প্রসেসিং আপডেট সূত্রে জানা গেছে, সিটিজেনশীপের সিদ্ধান্তের জন্য ২১ মাস বা তারও বেশি সময় ব্যয় করতে হয়। তবে পার্মানেন্ট রেসিডেন্স হিসেবে পাঁচ বছরের মধ্যে তিন বছর কানাডাতে বসবাস করলেই চলে।