মিসরের ব্যাপ্তি এবং সমৃদ্ধি বেশ প্রসিদ্ধ। সম্প্রতি মিসরের জীবন ব্যবস্থা অতীতে কেমন ছিল তার আদলে তৈরি করা হয়েছে একটি রিসোর্ট। এটি ফেরাউনিক ভিলেজ নামে পরিচিত।
এখানে ফেরাউনের আমলের সবকিছুই চোখের সামনে ধরা পড়বে। মিসরের অতীতঐতিহ্য সম্পূর্ণভাবে তুলে ধরা হয়েছে এই রিসোর্টে। মিসরীয়রা বরাবরই মূর্তিপূজারি ছিল।
এজন্য এই রিসোর্টের সব জায়গাতেই তাদের দেবতা, রাজা, রানী এবং সিংহের মূর্তি দেখতে পাবেন। এই ভিলেজে পাবেন মিসরের সবচেয়ে বড় দেবতা আমুনের মূর্তিও।
ফেরাউনের এই গ্রামে ঢুকতে আপনাকে ৩২৫ পাউন্ড দিয়ে টিকিট কাটতে হবে। এই গ্রাম বা রিসোর্টটি তৈরি করেছেন ড. রাগাব হোসেন।
ফেরাউনের সময়কার মিসর দেখতে কেমন ছিল তারই বাস্তবচিত্র দেখা যাবে এখানে। প্রাচীন মিসরীয়দের আচার, খাদ্যাভ্যাস, পোশাক, জীবনযাপনের সব নমুনাই দেখা যাবে এখানে। ফেরাউনের গ্রাম দেখতে নীলনদে নৌকা ভ্রমণ করতে হবে আপনাকে।
কায়রো জাদুঘরের একটি অংশ এই ফেরাউনিক ভিলেজ বা ফেরাউনের গ্রাম। নীলনদের নৌকা ভ্রমণের পুরোটা জুড়েই দেখা মিলবে প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নিদর্শন।