![](https://i0.wp.com/vhoreralo.ca/wp-content/uploads/2023/02/14.jpg?resize=696%2C928&ssl=1)
![](https://i0.wp.com/vhoreralo.ca/wp-content/uploads/2023/02/2.jpg?resize=696%2C522&ssl=1)
![](https://i0.wp.com/vhoreralo.ca/wp-content/uploads/2023/02/WhatsApp-Image-2023-02-19-at-08.17.23.jpg?resize=696%2C928&ssl=1)
নোভা স্কসিয়ার লেফটেন্যান্ট গভর্নর মান্যবর আর্থার জে. লেব্লাঙ্ক যথাযথ মর্যাদার সাথে বলেছেন বাঙালির রক্তস্নাত ভাষা আন্দোলনের স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘের সহযোগী সংস্থা ইউনেস্কো ১৯৯৯ সালের ১৭ই নভেম্বর ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে। নোভা স্কসিয়ার লেফটেন্যান্ট গভর্নর মান্যবর আর্থার জে. লেব্লাঙ্ক যথাযথ মর্যাদার সাথে বলেছেন বাঙালির রক্তস্নাত ভাষা আন্দোলনের স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘের সহযোগী সংস্থা ইউনেস্কো ১৯৯৯ সালের ১৭ই নভেম্বর ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে।
মাহবুবুল আলম এর লেখা কবিতা “আমি বিচার চাইতে এসেছি” আবৃত্তি করেন মাহবুবুর রহমান। সেই আবৃত্তির মাধ্যমে সকলেই ভাষা শহীদদের আত্মত্যাগ উপলদ্ধি করে। উক্ত অনুষ্ঠানে আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ-এর “কোন এক মাকে” কবিতাটা আবৃত্তি করেন আবজাল হোসাইন। শিশু কিশোরদের পরিবেশনা সকলকেই অভিভুত করে। এরপর অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশাত্মবোধক সংগীত পরিবেশিত হয়। দীপন্বীতা দের কন্ঠে “পূর্ব দিগন্তে সুর্য উঠেছে” গানটি সবাই মুগ্ধ হয়ে শ্রবণ করেন। জনাব সৈকত ও নবনীতার “একটি বাংলাদেশ” গান সকলের মনেই যেন বাংলাদেশের চিত্র ফুটিয়ে তোলে। জুলেখা নুসরাত এর “আমি বাংলায় গান গাই” আর আরিয়ানের “একবার তোরা মা বলে ডাক” গান সত্যিই অসাধারণ ছিল। উপস্থিত সকলেই অনুষ্ঠানটি অনেক উপভোগ করেন। বিডিক্যান্সের এমন বিভিন্ন সফল উদ্যোগ কানাডার বুকে সবসময়ই বাংলাদেশ ও বাংলা ভাষা-ভাষী মানুষদের কথা ও ঐতিহ্য সকলের নিকট পৌঁছে দেয়।
কানাডায় ফটোগ্রাফী ও চলচ্চিত্র নির্মাণে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রশিক্ষিত নাদিম ইকবাল এবং বিডিক্যান্স এর উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র ‘স্পিকিং হোম’ দেখানো হয়েছিল এবারের (২০২৩) এর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনুষ্ঠানে।
একুশ কেবল শোক নয়। শক্তি এবং অর্জনেরও একটি দিন। ২১ এর অন্যতম মৌলিক বিষয় ছিল একটি অসম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য। শত শত বাংলাদেশির স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ বয়ে আনে এক প্রাণচঞ্চল পরিবেশ। ভাষার আকর্ষণ ও বাঙালির নাড়ির টান যে কতটা আত্মিক ও প্রীতিময় হতে পারে তাও বুঝিয়ে দিলো হালিফাক্স এর প্রবাসী বাংলাদেশীরা। মানুষের সম্প্রীতি আর ভালোবাসার বাঁধনকে আরো সুদৃঢ় করার প্রত্যয় নিয়ে, পৃথিবী জুড়ে বিভিন্ন জাতিসত্তার মাতৃভাষা নিয়ে নতুন সম্ভাবনার উৎস হয়ে উঠতে পারে এই দিবসটি প্রত্যাশা করে শেষ হয় ভাষাপ্রেমীদের মিলনমেলা।