তরল খাবার
জ্বর হলে শরীর থেকে পানির পরিমাণ একদম কমে যায়।
তাই প্রচুর পরিমাণে পানি ও তরল খাবার খেতে হবে এ সময়। এ ছাড়াও স্যুপ, টাটকা ফলের রস, ডাবের পানি, লেবুর শরবত, পাতলা ডাল ইত্যাদিও খাবার তালিকায় রাখতে হবে। ডাবের পানিতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম, ইলেকট্রোলাইটস, এনজাইম, সাইটোকাইন ও ফাইটো-হরমোন। এই সবগুলো উপাদানই সংক্রমণ পরবর্তী দুর্বলতাসহ বিভিন্ন ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে।
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার
তিনবেলার খাবারে অবশ্যই এ সময় প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার রাখা উচিত। ডাল, ডিম, মুরগির মাংস, মাছ ইত্যাদি প্রোটিনের ভালো উৎস। করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে শরীরের অভ্যন্তরে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়, তা পূরণ করতে প্রোটিন উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।
মাছের ক্ষেত্রে সতর্কতা
সুস্থ হচ্ছেন ভেবে সব ধরনের মাছ খাওয়া শুরু করা যাবে না। সামুদ্রিক মাছ ও চিংড়ি খেলে পেটে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
বাড়িতে অল্প তেলে মাছ ভেজে বা ঝোল করে রান্না করে খেতে হবে। বাইরের যেকোনো ধরনের খাবার ও বেশি তেল মসলার খাবার একদম বাদ দিতে হবে কিছুদিনের জন্য।
তেতো স্বাদের খাবার
তেতো সবজিতে আছে ভিটামিন ও মিনারেলস। এ জাতীয় খাবার হজমশক্তি ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। করলা, পালং শাক, মেথি শাক, গাজর, বিন, ক্যাপসিকাম, কুমড়ো, লাউ ইত্যাদি নিয়মিত খাবার তালিকায় রাখতে হবে।