মস্তিষ্ককে উদ্দীপ্ত আর চাঙ্গা রাখতে সুগন্ধের বিকল্প নেই। অনেকেই ক্লান্তি বোধ করলে পছন্দের কোনো সুবাস চারপাশে ছড়িয়ে দিলেই মুহূর্তেই চাঙা হয়ে উঠেন। সেই প্রাচীনকাল থেকেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গন্ধ থেরাপির সাহায্যে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসার প্রচলন রয়েছে।
তবে আপনারা কি জানেন? গোড়ার দিকে কফির ঘ্রাণকে মানুষ প্রস্রাবের গন্ধ ভেবে তুমুল কাণ্ড ঘটিয়েছিল। এমনকি দেয়ালের বিভিন্ন রংয়ের গন্ধকে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর মনে করা হত।
চারপাশ দূর্গন্ধময় থাকুক তা নিশ্চয়ই কেউ চায় না। পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের একটি হলো নাক। এই অঙ্গের কাজই হলো গন্ধ বিবেচনা করা। মানুষের ঘ্রাণশক্তি অনেক প্রখর হয়ে থাকে। গন্ধ আবিষ্কারের নেশা মানুষের বরাবরই ছিল। অষ্টাদশ শতাব্দীর দিকে কয়েকজন বিজ্ঞানী জর্জিয়ার এক সংরক্ষণাগারে বসে পাঁচটি সুগন্ধি আবিষ্কার করেন। তবে জানেন কি? এসব সুগন্ধগুলো তখনকার মানুষেরা খুব স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেননি। অনেকে তো মামলা করতে শুরু করে এসব গন্ধগুলো নিয়ে। জেনে নিন সেই গন্ধের রহস্য-